চলুন! অধিক সাওয়াব অর্জন করতে নিম্নলিখিত সহজ ১০টি জিকির বেশি বেশি করে পড়ি —
📌 (১) সুবহানাল্লাহ্ ১০০ বার পড়লে — ১০০০ সাওয়াব লেখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [মুসলিম]
📌 (২) 'আলহামদু লিল্লাহ' মিজানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং সর্বোত্তম দুয়া। [তিরমিযী, ইবনে মাযাহ]
📌 (৩) লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ সর্বোত্তম জিকির। [তিরমিযী, ইবনে মাযাহ]
📌 (৪) সুবহানাল্লাহ ওয়ালহামদু লিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার নবী (স.) বলেছেন - এই কালিমাগুলি পৃথিবীর সব জিনিসের চাইতে আমার নিকট অধিক প্রিয়। [মুসলিম]
📌(৫) যে ব্যক্তি সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলেও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। [বুখারী, মুসলিম]
📌(৬) রসূল (স.) বলেছেন: দুটি কালিমা আল্লাহর কাছে খুব প্রিয়, কিন্তু পড়তে খুব সহজ, আর মীযানের পাল্লায় খুব ভারী— 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহী' ; 'সুবহানাল্লাহিল আযীম'। ” [বুখারী]
📌 (৭) যে ব্যক্তি সুবহানাল্লাহিল আযীমি ওয়াবি হামদিহী পাঠ করবে প্রতিবারে তার জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতী) খেজুর গাছ রোপন করা হবে। [তিরমিজী]
📌 (৮) প্রিয়নবী (স.) বলেছেন, লা হাউলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধন সমূহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। [বুখারী, মুসলিম]
📌 (৯) রসূল (স.) বলেছেন, সুবহানাল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাউলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ এই কালিমাগুলি হচ্ছে অবশিষ্ট নেকআ’মল সমূহ। [আহমাদ]
📌 (১০) প্রিয়নবী (স.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরুদ পড়বে আল্লাহ তাআ’লা তার প্রতি দশ বার রহমত বর্ষণ করবেন।”
প্রিয়নবী (স.) আরো বলেছেন, “যে ব্যক্তি আমার প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার দরুদ পড়বে, সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন আমার শাফায়াত পাবে।” [তাবারানী]
আল্লাহুম্মা সল্লি ’আলা মুহাম্মাদিউ ওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ , কামা সল্লাইতা ’আলা ইবরহীমা ওয়া ’আলা আলি ইবরহীমা, ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ। আল্লাহুম্মা বারিক ’আলা মুহাম্মাদিউ ওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদিন্ , কামা বা রকতা ’আলা ইবরহীমা ওয়া ’আলা আলি ইবরহীমা, ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।
______________________
দুয়াপ্রার্থী— সেখ সালাম আলী
সাওয়াবের নিয়তে 👇 অন্যদেরকে শেয়ার করুন
Comments
Post a Comment