কয়েকটি কুফরি বাক্য:

এসব কুফরি বাক্য থেকে সাবধান!

কুফরি বাক্য
মানে হলো যেসব কথা বললে ঈমান চলে যায়। নিচে কয়েকটি কুফরি বাক্য দেওয়া হলো যা অনেকে না জেনে বলে থাকে—
🚫 আল্লাহও লাগে ইল্লাও লাগে...। (এটি সরাসরি কুফরি)

🚫 উপরে আল্লাহ, নিচে মা খাঁকি...। (এটি সরাসরি কুফরি)

🚫 বিসমিল্লায় গলদ বলা। (এটি সরাসরি কুফরি)

🚫 মৃত্যুর সাথে পাঞ্জালড়া বলা। (কুফরি বাক্য, তাই সাবধান)

🚫 তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। (ফুল চন্দন হিন্দুদের পূজার সামগ্রী)

🚫 কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে । (কেষ্ট হিন্দু দেবির নাম, তাকে পাবার জন্য কষ্ট করছেন?)

🚫 মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল?  (মহাভারত একটি উপন্যাস, কাল্পনিক; এটি তো অশুদ্ধ নয়)

🚫 মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। (এটি ইসলামের নামে কটুক্তি করা)

🚫 লক্ষী ছেলে/ লক্ষী মেয়ে / লক্ষী স্ত্রী বলা। (লক্ষী হলো হিন্দুদের এক দেবির নাম, তাই ইসলামে এটি হারাম।)

🚫 কোন ওষুধকে জীবন রক্ষাকারী বলা। (জন্ম-মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে। কোনো ওষুধই জীবন রক্ষাকারী নয়; কারণ যে ওষুধে কারো রোগ সেরে যায় সেই ওষুধেই আবার কারো রোগ বেড়ে যায়।)

🚫 দুনিয়াতে কাউকে শাহেনশাহ বলা  (শাহেনশাহ এর অর্থ রাজাদের রাজা। আল্লাহ হলেন রাজাদের রাজা, কোনো মানুষ নয়। )

🚫 নির্মল চরিত্র বোঝাতে বলা— ধোয়া তুলসি পাতা। (এটি অইসলামিক পরিভাষা, যা হারাম)

🚫 মধ্যযুগ বর্বরতা বলা।  (মধ্যযুগ ছিল ইসলামের স্বর্ণযুগ)

🚫 মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না।  ( ধ্বংসাত্মক মতবাদ)

🚫 নামাজ না পড়লেও ঈমান ঠিক আছে বলা। (কুফরি বাক্য, তাই সাবধান)

নাউজুবিল্লাহ !

মুসলিম ভাই ও বোনেরা যখন কথা বলবেন খুব সাবধানে কথা বলবেন। আর এসব কথা ভুলেও মুখে আনবেন না।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন ।

(আমীন )

Comments