◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— "যদি কারো পানিতে মাছি পড়ে যায়, তবে মাছিটিকে পানিতে চুবিয়ে তারপর পান করতে পারো কারণ মাছির এক ডানায় থাকে রোগ, অন্য ডানায় থাকে প্রতিকার।" ( বুখারী)
◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— কালোজিরা আস-সামস ছাড়া সর্বরোগের ওষুধ। আয়েশা (রা.)জিজ্ঞেস করেন, আস-সামস কি? নবীজি উত্তরে বলেন, মৃত্যু। (বুখারী)
◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— "যারা রুপোর পাত্রে পানি পান করে, তারা জাহান্নামের আগুন দ্বারা তাদের পেট পূর্ণ করে। (বুখারী)
◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— "জাহান্নামের আগুন আল্লাহর কাছে অভিযোগ করল, "হে আমার রব! আমার বিভিন্ন অংশ পরস্পরকে খেয়ে ফেলছে! সুতরাং আল্লাহ জাহান্নামকে দুইবার শ্বাস ফেলার অনুমতি দিলেন, একটি শীতকালে (প্রশ্বাস), অন্যটি গ্রীষ্মকালে (নিঃশ্বাস)! এটাই (গ্রীষ্মকালে) প্রখর গরম ও (শীতকালে) তীব্র শীতের কারণ। (বুখারী)
◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— "আল্লাহ হাঁচি পছন্দ করেন এবং হাই তোলা অপছন্দ করেন! (বুখারী)
◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— "ভাল স্বপ্ন আসে আল্লাহর তরফ থেকে আর দুঃস্বপ্ন আসে শয়তান থেকে। কেউ যদি দুঃস্বপ্ন দেখে তার উচিত আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় চাওয়া ও বাম দিকে থুথু নিক্ষেপ করা, কারণ এতে দুঃস্বপ্ন তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। (বুখারী)
◾আব্দুল্লাহ বর্ণিত, এক লোক নবীজির কাছে এসে বলল, সে সকাল পর্যন্ত ঘুমিয়েছে এবং নামায আদায় করতে পারেনি। নবীজি বললেন— “শয়তান তার কানে প্রস্রাব করে দিয়ে চলে গিয়েছে।” (বুখারী)
◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— "তোমরা সুর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় নামায আদায় করো না, কারণ সূর্য শয়তানের মাথার দুইপ্রান্তের মধ্যখান দিয়ে উদিত হয় (বুখারী)
◾রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন— "যে ব্যক্তি প্রতি সকালে ৭ টি আজওয়া খেজুর খায়, তার ওপর বিষ ও জাদু কোন প্রভাব ফেলতে পারে না। (বুখারী)
Comments
Post a Comment