❌ বাচ্চাদের পড়ে যাওয়া দাঁত ইঁদুরের গর্তে ফেললে সুন্দর দাঁত ওঠে।
❌ কাউকে দেখে বলা— অনেক দিন বাঁচবে তোমার কথাই হচ্ছিল।
❌ কোন বিশেষ পাখি দেখলে বা ডাকলে আত্মীয় আসবে মনে করা।
❌ বাড়ি থেকে বাহির হওয়ার সময় খালি কলস, কালো বিড়াল, ঝাড়ু দেখলে যাত্রা অশুভ।
❌ ঘর থেকে বের হয়ে পিছন দিকে ফিরে তাকানো বা ডাকা অশুভ।
❌ খানার সময় হেচকি উঠলে কেউ স্মরণ করছে মনে করা।
❌ বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে শিয়ালের বিয়ে হয়।
❌ ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।
❌ ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।
❌ রাতে ঘরের ময়লা বাইরে ফেলা যাবে না।
❌ বাসর ঘরে স্ত্রীর কাছে দেনমোহর মাফ চেয়ে নিলেই হয়, আর দেনমোহর দিতে হয় না।
❌ খালি মুখে মেহমান ফেরত গেলে অঙ্গল হয়।
❌ কাউকে শুধু পানি দিতে নেই।
❌ ডিম খেয়ে পরীক্ষা দিতে যেতে নেই। খেলে পরীক্ষায় ডিমের মতো শূণ্য পায়।
❌ জোড়া কলা খেলে যমজ সন্তান জন্ম নেবে।
❌ রাতে বাঁশ কাটতে নেই।
❌ রাতে গাছ থেকে ফল পাড়তে নেই।
❌ রাতে গাছের পাতা ছিঁড়তে নেই।
❌ ঘর থেকে বের হওয়ার সময় বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
❌ ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।
❌ ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না।
❌ ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
❌ নতুন কাপড় পরিধান করার আগে কাপড়ের এক কোন একটু আগুনে পুড়িয়ে পরতে হয়।
❌ ওষুধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ..’ বলতে নেই।
❌ রাতের বেলা কাউকে সুচ-সূতা দিতে নেই।
❌ গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নেই।
❌ খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি না দিলে ঘরে বিপদ আসে।
❌ মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।
❌ বাচ্চাদের শরীরে লোহা বা তাবিজ রাখতে হয়।
❌ রুমাল দিলে ঝগড়া হয়। ছাতা, হাতঘড়ি ইত্যাদি ধার দিতে নেই।
❌ হোঁচট খেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
❌ হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
❌ নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
❌ কাঁচা মরিচ হাতে দিতে নেই।
❌ তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নেই।
❌ রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নেই।
❌ রাতে কাক বা কুকুর ডাকলে বিপদ আসবে।
❌ পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে। শকুন ডাকলে, বিড়াল কাঁদলে মানুষ মারা যাবে।
❌ কাউকে ধর্মের ভাই-বোন, বাবা-মা ডাকলেই আপন হয়ে যায়, পর্দা লাগে না।
❌ তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
❌ নতুন বউকে দুলাভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।
❌ একবার কপালে ঠুল খেলে দ্বিতীয় বার ঠুল দিতে হয়, নতুবা শিং গজাবে।
❌ খাবার একবার নেওয়া যাবে না, দুই-তিন বার নিতে হবে।
❌ নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
❌ নতুন বউকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।
❌ হাড়ির মধ্যে খানা খেলে পেট বড় হয়।
❌ পোড়া খানা খেলে সাঁতার শিখবে।
❌ পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাঁতার শিখবে।
❌ দাঁত উঠতে দেরি হলে সাতটি ঘরের চাল নিয়ে ভাত রান্না করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।
❌ সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়ু দেওয়ার আগে কাউকে কোন কিছু দেয়া যাবে না। এমনকি ভিক্ষাও না।
❌ রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।
❌ দোকানের প্রথম কাস্টমারকে ফেরত দিতে নেই।
❌ সকাল বেলা দোকান খুলে বউনি না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না।
❌ দাঁড়ী-পাল্লা পায়ে লাগলে অথবা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে চুমা করতে হয়।
❌ দোকানের টাকার বাক্স সকালে চুমা করতে হয়।
❌গাড়ি/রিক্সা সালাম করে চালান শুরু করতে হয়।
❌ শুকরের নাম মুখে নিলে ৪০দিন মুখ নাপাক থাকে।
❌ বাড়ি থেকে বের হয়ে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে।
❌ ফসলের জমিতে মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হয়।
❌ বিনা ওযুতে বড় পীর আবদুল কদীর জিলানীর নাম নিলে শরীর থেকে আড়াইটা পশম পড়ে যায়।
❌ মহিলারা হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হয়।
❌ স্ত্রী নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামী বাঁচে না।
❌ দা, কাঁচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে। ছোট বাচ্চা ডিঙ্গিয়ে গেলে লম্বা হয় না।
❌ গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হয়।
❌ লেনদেনের জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না। যেমন —এক হাজার হলে, এক হাজার এক টাকা ধার্য করতে হয়।
❌ পুত্র সন্তানের রাগ দমন করার জন্য কান ছিদ্র করতে হয়।
❌ পীর ধরতেই হবে। যার পীর নেই তার পীর শয়তান।
❌ পায়ে মেহেদি ব্যবহার করা যাবে না।
❌ হজ থেকে ফিরে এসে ৪০ দিন ঘরে থেকে বের হতে নেই।
❌ আকিকার গোস্ত বাবা-মা খেতে পারবে না।
Comments
Post a Comment